কিছু রোগের জন্য কাঁচা রসের প্রস্তাবিত ব্যবহার
অসুস্থতা:
রস
ব্রণ:
বীট, গাজর, শসা, লেটুস, সবুজ ও গোলমরিচ, কাঁচা আলু, পালং শাক।
এলার্জি:
বীট, গাজর, সেলারি, শসা।
রক্তশূন্যতা:
বীট, গাজর, সেলারি, পার্সলে, পালং শাক।
বাত:
বীট, গাজর, সেলারি, শসা।
হাঁপানি:
গাজর, সেলারি, পালং শাক।
মূত্রাশয়ের রোগ:
বীট, গাজর, সেলারি, শসা, পার্সলে এবং পালং শাক।
ফোড়া:
বীট, গাজর, শসা, এবং পালং শাক।
ব্রংকাইটিস:
বীট, গাজর, সেলারি শসা, পালংশাক রসুন।
ক্যান্সার:
আপেল, বাঁধাকপি, গাজর, সেলারি, পালং শাক, পার্সলে।
ঠান্ডা:
গাজর, সেলারি, লেবু, জাম্বুরা, কমলা।
কোষ্ঠকাঠিন্য:
আপেল, গাজর, সেলারি, পালং শাক।
ডায়রিয়া:
আপেল, গাজর, সেলারি, পার্সলে, পালং শাক।
চোখের সমস্যা:
গাজর, সেলারি, পার্সলে, পালং শাক, ব্রুয়ারের খামির।
গেঁটেবাত:
বীট, গাজর, সেলারি, শসা, পার্সলে।
অস্বাভাবিক দুর্গন্ধক্ত শ্বাস
(নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ):
গাজর, সেলারি, শসা, পালং শাক।
মাথাব্যাথা:
বীট, গাজর, সেলারি, শসা, রসুন, লেটুস, পার্সলে, পালং শাক।
উচ্চ্ রক্তচাপ:
বীট, গাজর, সেলারি, শসা, পার্সলে, পালং শাক।
অনিদ্রা:
গাজর, সেলারি, লেটুস, পালং শাক।
কিডনির সমস্যা:
বিট, গাজর, সেলারি, শসা, ১/২ লেবু, গরম পানিতে, পার্সলে এবং পালং শাক।
লিভারের সমস্যা:
বীট, গাজর, শসা, পার্সলে এবং মূলা।
শ্লেষ্মা সমস্যা:
আপেল, বীট, গাজর, শসা, সেলারি, আনারস, মূলা।
স্নায়ু: আপেল, বীট, গাজর, শসা, মূলা, পালংশাক।
আলসার (পেপটিক):
বাঁধাকপি, গাজর, সেলারি। (গাজর এবং নারকেলের রস)।
বাত:
গাজর, সেলারি, শসা, লেটুস, পার্সলে, পালং শাক।
দাঁত:
আপেল, বীট, গাজর, সেলারি।
টক্সিমিয়া:
আপেল, গাজর, সেলারি, শসা, পার্সলে, পালং শাক, (বাগানের ডিম (নাইজেরিয়ার ইয়েলো) কাঁচা খাওয়ার সময়ও টক্সিমিয়ার জন্য ভাল।
উপদেশ একটি শব্দ: আপনি candidiasis সংক্রামিত হলে, (খামির সংক্রমণ) beets এড়িয়ে চলুন.